সোমবার (২৩ অক্টোবর) সোমবার চুয়াডাঙ্গা-২ আসনের বিভিন্ন এলাকায় শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে বিভিন্ন পূজামণ্ডপ পরিদর্শন করেন আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী জননেতা হাশেম রেজা।
এবার সারা দেশের মতো চুয়াডাঙ্গা-২ আসনেও সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা জাঁকজমকভাবে পালিত হচ্ছ। যে কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে দামুড়হুদা ও জীবননগর উপজেলার প্রতিটি পূজামণ্ডপে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহলসহ চৌকি বসিয়ে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে হাশেম রেজা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উদ্দেশে বলেন, আপনাদের প্রতি অনুরোধ, সনাতন ধর্মাবলম্বীরা যাতে তাদের ধর্মীয় অনুষ্ঠানাদি সুষ্ঠুভাবে পালন করতে পারেন, সে ব্যাপারে আপনারা অত্যন্ত সজাগ থাকবেন।
প্রশাসনের উদ্দেশে চুয়াডাঙ্গা-২ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশী, দুটি জাতীয় দৈনিকের সম্পাদক-প্রকাশক, অসহায় মানুষের আস্থাভাজন, মা-মাটি-মানুষের দরদী সন্তান, বাংলাদেশ আ.লীগের কেন্দ্রীয় ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ উপকমিটির সদস্য হাশেম রেজা বলেন, ধর্ম যার যার, উৎসব সবার।
বাংলাদেশে সব ধর্মের ধর্মীয় অনুষ্ঠান সব সময়ই শান্তিপূর্ণভাবে পালিত হয়ে আসছে। তাই কোনো ধর্মেরই ধর্মীয় অনুষ্ঠান পালনে কোনো ধরনের প্রতিবন্ধতা নেই। আর এসব ধর্মীয় অনুষ্ঠানাদি পালনে প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাই সব ধর্মের মানুষকে নিরাপত্তা দিয়ে তাদের কার্যক্রমগুলো পালন নির্বিঘ্ন করেছেন। তার হাত ধরেই বাংলাদেশ আজ সারা বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিয়েছে একটি দেশকে কীভাবে উন্নতির শিখরে পৌঁছাতে হয়।
জননেতা হাশেম রেজা বলেন, আজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কারণেই বাংলাদেশ বিশ্বে অবিস্মরণীয় উন্নয়নের ‘রোল মডেল’ হিসেবে নাম লিখিয়েছে। এখন বাংলাদেশ ডিজিটাল থেকে আধুনিক স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নের পথে হাঁটছে।
আজ সারা দেশ উন্নয়নের জোয়ারে ভাসছে। এখন জনগণের সব অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। তাই আ.লীগ নেতাকর্মীদের সতর্ক থেকে আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দল-মত নির্বিশেষে নৌকায় ভোট দিয়ে শেখ হাসিনাকে বিজয়ী করে আবারও মহান সংসদে পাঠাতে তিনি সবার প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানান।
হাশেম রেজা সোমবার (২৩ অক্টোবর) সোমবার বিকালে তার নির্বাচনি বিভিন্ন এলাকার পূজামণ্ডপ পরিদর্শন করেন।
এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন জীবননগর উপজেলা যুবলীগের সাবেক সহসভাপতি জসিমউদদীন মিন্টু, বীর মুক্তিযোদ্ধা রেজাউল করীম, আন্দুলবাড়িয়া ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ড আ.লীগ সাধারণ সম্পাদক মাসুদ রানা, সীমান্ত ইউনিয়ন আ.লীগ নেতা সাহাবুল হক, জাকির হোসেন, জীবননগর উপজেলা যুবলীগ নেতা পবন কুমার বিশ্বাস, তরিকুল ইসলাম, সবুজ মল্লিক, শাহাবুদ্দিন খান, আলম বিশ্বাস, আশরাফুল আলম ডাবলু, জাহিদুল ইসলাম, জেবা, সাজিদুর রহমান, জাহাঙ্গীর আলম, কুড়ুলগাছি ইউনিয়ন আ.লীগ নেতা সিরাজ শেখ, আবু বক্কর, আলফাজ উদ্দিন মন্টু, সাইদুর রহমান, আশরাফুল মেম্বার, বাবু, আজাদ, যুবলীগ নেতা দেলোয়ার, কালু, রিপন, জহিরুল হক, আশা, খোকন, সালাম, জসিম, আ. কুদ্দুস, সাগর, ছাত্রলীগ নেতা রনজু, আলামিন, রকি, সৌরভ, শুভ, সুজন, সজীব, দর্শনা পৌর ছাত্রলীগ নেতা আরমান হোসেন, আশিক প্রমুখ।
টিএইচ