দেশের সর্বোচ্চ অডিট ইনস্টিটিউশন কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেল কার্যালয় সিএজি’র ৫১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করা হয়েছে। এ উপলক্ষে ১১মে থেকে তিন দিনব্যাপী কক্সবাজার ডিস্ট্রিক্ট একাউন্টস অ্যান্ড ফিন্যান্স অফিসের কার্যালয়ে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ শাহীন ইমরান।
জেলা প্রশাসক বলেন, একাউন্টস অফিস সবসময় সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের নিয়ে কাজ করে। অন্য জেলা একাউন্টস এন্ড ফিন্যান্স অফিসের চেয়ে কক্সবাজার জেলা একাউন্টস অফিসের কাজের ভলিয়ম অনেক বেশি।
কারণ এখানে সরকারের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজের বৃহৎ বৃহৎ প্রকল্প চলমান রয়েছে। তাই রাত পর্যন্ত এই অফিসের কর্মকর্তা কর্মচারীদের কাজ করতে আমি দেখেছি। সেবাগ্রহীতা ও সেবাদাতা দুজনের সমন্বয়ে কাজ করলে কাজ অনেক সহজবোধ্য হয়।
জেলা প্রশাসক শাহীন ইমরান বলেন, আপনি অবসরে যাওযার পরে নিজ অফিসের সঙ্গে যোগাযোগ না থাকলে ও একাউন্টস অফিসের সঙ্গে সবসময় যোগাযোগ রাখতে হয়। বর্তমানে বেতন ভাতাদি ইএফটি হওয়ার বেতন প্রাপ্যতার ক্ষেত্রে অনেক সহজ হয়ে গেছে।
ডিস্ট্রিক্ট একাউন্টস অ্যান্ড ফিন্যান্স অফিসার মোহাম্মদ আব্দুর রহিমের সভাপতিত্বে অডিটর নুরুল হোসাইনের সঞ্চালনায় সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) বিভীষন কান্তি দাশ, কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদুল হক, কক্সবাজার সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও প.প. কর্মকর্তা টিটু চন্দ্র শীল, টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ প্রকৌশলী তপন কুমার ঘোষ, জেলা শিক্ষা অফিসার মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন, বিরটিএ কক্সবাজারের সহকারী পরিচালক উথোয়ানু চৌধুরী, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর কক্সবাজারের উপ পরিচালক মোয়াজ্জেম হোসেন, সহকারী আবহাওয়াবীদ আবদুল হান্নান, অডিটর দিল মুহাম্মদ প্রমুখ।
বক্তারা ডিস্ট্রিক্ট একাউন্টস অ্যান্ড ফিন্যান্স অফিসের সরকারি বিভিন্ন সহায়তার বিষয়ে জনসাধারণকে সচেতন করাসহ সরকারি সুযোগ-সুবিধা গ্রহণের জন্য সকলকে আহ্বান জানান।
টিএইচ