পৌষের শেষে এসে ঘন কুয়াশার দাপট কিছুটা কম থাকলেও হার কাঁপানো কনকনে ঠান্ডায় শ্রমজীবি ও নিম্ন আয়ের মানুষজন পড়েছেন বিপাকে।
শুক্রবার (৫ জানুয়ারি) সকাল ৭টায় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ৮ ডিগ্রী সেলসিয়াস।
এদিকে রাত ও দিনের তাপমাত্রা প্রায় কাছাকাছি হওয়ায় দুপুর পর্যন্ত বেশী ঠান্ডা অনুভূত হচ্ছে। এ অবস্থায় শ্রমজীবি ও নিম্ন আয়ের মানুষজন ঠান্ডায় সময়মত কাজে বের হতে পারছে না। বেলা বাড়ার সাথে সাথে সৃর্যের কিছুটা উত্তাপ ছড়ালেও বিকেল হতেই আবারও তাপমাত্রা নিম্নগামী হয়। এ অবস্থায় রাতে ও সকালে খড়কুটো জ্বালিয়ে অনেককে উষ্ণতা নিতে দেখা গেছে।
সদর উপজেলা কাঁচিচর ছত্রপুর এলাকার কৃষক কুদরত মিয়া বলেন, যতই শীত ও কুয়াশা হোক না কেন জমিতে ঠিকমতো সার দিতে হবে । ভোগডাঙ্গা ইউনিয়নের বাঁশ ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন বলেন, আজ কুয়াশা কম,সৃর্যের দেখাও মিলছে।কিন্তু আজ ঠান্ডা খুব বেশি মনে হচ্ছে ।
কুড়িগ্রামের রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার জানান, আজ জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এরকম তাপমাত্রা আরও দুই একদিন অব্যাহত থাকতে পারে।
টিএইচ