চট্টগ্রাম-১০ উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ৩০ জুলাই। আ.লীগের প্রার্থী মহিউদ্দিন বাচ্চু। তার সাথে ৪ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। নৌকার প্রার্থীর গণসংযোগ প্রচার প্রচারণা এবং সর্বোচ্চ কার্টেসি মেনে ভোটারদের কাছে ভোট চাওয়া ও নগর আ.লীগের গ্রুপিং বিভাজন ভুলে আ.লীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও ছাত্রলীগসহ অঙ্গ এবং সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা চষে বেড়াচ্ছেন নির্বাচনী এলাকা।
নৌকার পক্ষের নির্বাচনী কর্মকান্ড দেখে সচেতন ভোটাররা বলছেন, খালি পোস্টে গোল করতে, কেন মহাযুদ্ধের ঝনঝনানি বা ডামাডোল নৌকার! নৌকাতো জিতবেই। এতে কোন বিন্দু পরিমাণ সন্দেহ নেই। এরপরও নৌকার শক্তি প্রদর্শন দেখে মনে হয় প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মহাশক্তিশালী।
অনেক ভোটাররা জানে না নৌকা ছাড়া আর কোন প্রতীকের প্রার্থী রয়েছে। ভোটার আবেদ দৈনিক আমার সংবাদকে বলেন, এটি একটি নিরুত্তাপ নির্বাচন। নৌকার প্রার্থীর সাথে কারা প্রতিদ্বন্দ্বী করছে জানি না। যে কজন ভোটার ভোট দিতে যাবে, তারা নৌকায় ভোট দিবেন।
ব্যাংকের আরিফ দৈনিক আমার সংবাদকে বলেন, ভোটের দিন, কি পরিমাণ ভোটার আসবে। নামকাওয়াস্তে যেসব প্রার্থী রয়েছে তারা কি সকলে কেন্দ্রে এজেন্ট দিতে পারবে। তবে এতসব কিছুর পর ভোটাররা খুশি আ.লীগ সরকার যে উন্নয়ন করেছে তা আর কেউ করেনি এবং করতে পারবে না।
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের ৮, ১১, ১২, ১৩, ১৪, ২৪, ২৫ ও ২৬ নম্বর ওয়ার্ড নিয়ে চট্টগ্রাম-১০ আসন। বিগত তিনটি সংসদ নির্বাচনে (২০০৮, ২০১৪ ও ২০১৮) এ আসন থেকে নৌকা প্রতীক নিয়ে এমপি নির্বাচিত হয়েছিলেন ডা. আফছারুল আমীন। গত ২জুন তিনি মারা যাওয়ায় আসনটি শূন্য হয়। আগামী ৩০ জুলাই এই আসনে ভোটগ্রহণ করা হবে
টিএইচ