আগামী ২৯ মে ৬ষ্ঠ ধাপে চন্দনাইশ উপজেলা নির্বাচনের তপশীল ঘোষণা হওয়ায় উপজেলার ২টি পৌরসভা ও ৮টি ইউনিয়নের গ্রাম-গঞ্জের হাট-বাজারের চায়ের দোকানে সর্বত্রে নির্বাচনি হওয়া লেগেছে।
সম্ভাব্য উপজেলা চেয়্যারম্যান পদপ্রার্থী, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে একাধিক প্রার্থী উপজেলার নানা সামাজিক আচার-সভা, সেমিনারসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগদান করা ছাড়াও পোস্টার, ব্যানার, ফেস্টুন লাগিয়ে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে স্ব-স্ব পদে লড়বেন বলে জানান দিয়ে সাধারণ মানুষের সমর্থন দোয়া ও আর্শিবাদ প্রত্যশা করে ব্যস্ত সময় পার করছেন।
এবার দলীয় প্রতিকে নির্বাচন না হওয়ায় ভোটাররাও তাদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দেয়ার ইচ্ছা জানাচ্ছেন। অন্যদিকে দলীয় প্রতিক না থাকায় বিএনপি-এলডিপি নেতাকর্মীরা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবেন না বলে জানান।
তারা আরো জানান, দলীয় সিদ্ধান্ত সংসদ নির্বাচনের মত উপজেলা চেয়ারম্যান পরিষদ নির্বাচনেও তারা বর্জন করবেন। এদিকে আ.লীগ, জাতীয় পার্টি, ইসলামী ফ্রন্ট, তৃণমূল বিএনপিসহ কয়েকটি রাজনৈতিক দল নির্বাচনে অংশ নিতে যাচ্ছেন বলে জানা গেছে। তাছাড়া এমপি মন্ত্রীদের স্বজনদের প্রার্থী হতে নিষেধ ঘোষণার পর অনেক প্রার্থী সরে দাঁড়িয়েছেন।
উপজেলা চেয়ারম্যান পদে সম্ভাব্য প্রার্থীরা হলেন, চন্দনাইশ উপজেলা আ.লীগের সভাপতি মো. জাহিদুল ইসলাম জাহাঙ্গীর, সাধারণ সম্পাদক আবু আহমদ চৌধুরী জুনু, জেসিকা গ্রুপের চেয়ারম্যান নাগরিক কমিটির ব্যানারে আলহাজ জসিম উদ্দীন আহমেদ, সাংগঠনিক সম্পাদক আরিফুল ইসলাম খোকন, কেন্দ্রীয় যুবলীগের সাবেক সদস্য মো. গিয়াস উদ্দীন সুজন। এছাড়া ও ইসলামী ফ্রন্ট থেকে মাওলানা ফেরদৌসুল ইসলাম আল-কাদেরী, জাপা থেকে সোনা মিয়ার নামও শোনা যাচ্ছে।
তাছাড়া মহিলা ভাইস চেয়ারম্যানে সম্ভাব্য প্রার্থীরা হলেন, দক্ষিণ জেলা মহিলালীগের দপ্তর সম্পাদক সনজিতা বড়ুয়া, সাবেক মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ও আ.লীগ নেত্রী খালেদা আকতার, ভাইস চেয়ারম্যান (পুরুষ) পদে সম্ভাব্য প্রার্থীরা হলেন, বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান আলহাজ মাওলানা সোলাইমান ফারুকী, উপজেলা জাপার সাধারণ সম্পাদক একেএম বাদশা মিয়া।
টিএইচ