শেরপুরের নকলায় মাত্র ৬ মাসে পবিত্র আল কোরআনের হাফেজ হয়ে বিস্ময় সৃষ্টি করা ৭ বছরের শিশু মো. মাহদী হাসান ওয়াছকুরুনীকে ইউএনও সাদিয়া উম্মুল বানিন তার নিজস্ব তহবিল থেকে উদ্দীপনা পুরস্কার হিসেবে নগদ অর্থ উপহার দিয়েছেন।
গত সোমবার সন্ধ্যায় উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিজ কার্যালয়ে শিশু হাফেজ মো. মাহদী হাসান ওয়াছকুরুনীর তিলাওয়াত শুনে মুগ্ধ হয়ে তিনি তার হাতে নগদ পাঁচ হাজার টাকা তুলেদেন।
এসময় শিশু হাফেজ মো. মাহদী হাসান ওয়াছকুরুনীর মা সুরাইয়া বেগম, নকলা দারুল উলুম মাদরাসার মুহতামিম মুফতি আনসারুল্লাহ (তারা আলম), ওয়াছকুরুনীর ভগ্নিপতি (দুলাভাই) হাফেজ মাওলানা আব্দুল আলীমসহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
ইউএনও সাদিয়া উম্মুল বানিন বলেন, ৭ বছরের কোন শিশু মাত্র ৬ মাসে মহাগ্রন্থ পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ মুখস্থ করা সত্যিই বিস্ময়কর। এটা একমাত্র আল্লাহর অশেষ রহমতের কারনেই সম্ভব। শিশু হাফেজ মো. মাহদী হাসান ওয়াছকুরুনী নকলা উপজেলার সম্পদ বলেও তিনি আখ্যায়িত করেন।
মো. মাহদী হাসান ওয়াছকুরুনী নকলা পৌরসভাধীন উত্তর কায়দা এলাকার মৃত হাবিব মিয়া ও সুরাইয়া বেগম দম্পতির ছেলে। ওয়াছকুরুনীর ২ বছর বয়সেই তার বাবা মারা যায়।
টিএইচ