আর মাত্র কয়েকদিন পরেই পবিত্র ঈদুল আজহা। পরিবার পরিজনের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে কর্মস্থল থেকে ঘরে ফিরে মানুষ। আর এই ঘরে ফেরার পথেই যানজটে ভোগান্তি পোহাতে হয় এসব মানুষদের।
কোরবানি পশুবাহী ট্রাক, ফিটনেসবিহীন গাড়ি, বঙ্গবন্ধু সেতুর দুই পাড়ে টোল আদায়ের সময় গাড়ির দীর্ঘ লাইনকেই দায়ী করছেন চালক ও যাত্রীরা।
ঈদ আসলেই ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে এলেঙ্গা থেকে বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব পর্যন্ত ১৩ কিলোমিটার মহাসড়ক যেন যানজটের মহারুপে পরিণত হয়। এই ১৩ কিলোমিটার রাস্তায় চার লেনে গাড়ি চলাচলের কথা থাকলেও কাজ শেষ না হওয়ায় দুই লেনেই চলাচল করছে গাড়ি।
আর এ কারণেই ঘরমুখো মানুষের ভিড় ও গাড়ির চাপ থাকবে, সে কারণেই যানজটের শঙ্কা করছেন চালকরা। তবে যানজট নিরসনে জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের পক্ষ থেকে নেয়া হয়েছে নানা উদ্যোগ।
গাড়ি চালকরা বলেন- ফিটনেসবিহীন গাড়ি, কোরবানি পশুবাহী ট্রাক ও রাস্তার কাজ চলমান থাকা মহাসড়কটিতে যানজটের অন্যতম কারণ। তবে পুলিশ প্রশাসন ঠিকমতো কাজ করলে তেমন একটা যানজট হবে না।
ঈদুল আজহাকে কেন্দ্র করে ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কের যানজট নিরসনে বিভিন্ন পয়েন্টে ৭০০ পুলিশ মোতায়েনসহ সব ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানান পুলিশ সুপার সরকার মোহাম্মদ কায়সার।
টিএইচ