দীর্ঘ ১১ বছর পর ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন চুয়াডাঙ্গা চেম্বার অফ কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির দ্বি-বার্ষিক নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। এ নির্বাচনে ৬ প্রার্থী ভোট বর্জন করেন। সাধারণ সদস্য হিসাবে চুয়াডাঙ্গা চেম্বার্স এন্ড কমার্স ইন্ডাস্ট্রিজের ৫৮৭ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন।
এ ভোটারদের মাধ্যমে সাধারণ পরিচালক হিসেবে নির্বাচিত হবেন ১৪ জন পরিচালক। এছাড়া সহযোগী সদস্য হিসাবে ভোটার অধিকার প্রয়োগ করবেন ২১৬ জন ভোটার। ভোটারদের ভোট প্রয়োগের মাধ্যমে ৫জন সহযোগী পরিচালক নির্বাচিত হবেন।
সাধারণ ও সহযোগী পরিচালকের ১৯ পদের বিপরীতে একজন স্বতন্ত্র প্রার্থীসহ মোট ২৮ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বীতায় অংশগ্রহণ করেন। তবে ৬ প্রার্থী ভোটগ্রহণের আগের দিন রাতে অর্থাৎ শুক্রবার রাতে ভোট বর্জন করার লিখিত ঘোষণা দিলে সহযোগী পরিচালক হিসেবে ‘প্রগতিশীল ও উন্নয়ন পরিষদের’ ৫জনের জয়ের বিষয়টি অনেকটা নিশ্চিত হয়ে পড়ে।
এছাড়া সাধারণ পরিচালক হিসেবে প্রতিপক্ষ প্যানেলের ৪ প্রার্থী ভোট বর্জন করার ঘোষণা দিলে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী থাকেন ১৭ জন। ১৭ জনের মধ্যে সাধারণ পরিচালক হিসেবে নির্বাচিত হবেন ১৪ জন প্রার্থী।
ভোটগ্রহণ শেষে নিশ্চিত হবে সাধারণ পরিচালক পদে কোন ১৪ জন ব্যবসায়ী শনিবার (৩ আগস্ট) কোন বিরতি ছাড়াই ভোটগ্রহণ চলে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। এ নির্বাচনে ‘প্রগতিশীল ও উন্নয়ন পরিষদ’ প্যানেলের নেতৃত্বে রয়েছেন ইয়াকুব হোসেন মালিক। বেসরকারিভাবে ফলাফল ঘোষণার পর নির্বাচিতদের সঙ্গে কুশল বিনিময় ও সাক্ষাৎ করেন চুয়াডাঙ্গা -১ আসন থেকে এমপি পদে প্রতিদ্বন্দ্বীতাকারী দিলীপ কুমার আগরওয়ালা ও সদর উপজেলা চেয়ারম্যান নঈম হাসান জোয়ার্দ্দার সাক্ষাৎ করেন।
টিএইচ