খাগড়াছড়ি দীঘিনালায় বন্যায় পানিতে ঢুবে ক্ষতিগ্রস্ত গভীর/অগভীর নলকূপ পানি জীবাণুমুক্তকরণ কার্যক্রম শুরু করেছে উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী অধিদপ্তর।
বোয়ালখালী ইউনিয়ন এলাকা থেকে বন্যায় পানিতে ঢুবে যাওয়া গভীর/অগভীর নলকূপ পানি বিশুদ্ধকরণ কার্যক্রম উদ্বোধন করেন দীঘিনালা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী কর্মকর্তা মো. জাহাঙ্গীর আলম সরকার। বন্যায় উপজেলার ৫টি ইউনিয়নে গভীর/অগভীর ৫১৫টি নলকূপ, ৯৫টি রিংওয়েল ও ৭৪২টি ল্যাটিন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী মেকানিক হিসেবে কাজ করবেন মেরুং ও বোয়ালখালী ইউনিয়নের মো. আব্দুলাহ খান। কবাখালী ইউনিয়নের হিসেবে কাজ করবেন মেকানিক মংথোতাই মারমরা, দীঘিনালা ও বাবুছড়া ইউনিয়নের বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত নলকূপ পাপেল চাকমা ও থোয়াইচিং মং চৌধুরী।
কবাখালী ইউনিয়নের জয়কুমার কার্বারী পাড়া এলাকার মোছা. সুফিয়া বেগম বলেন, বন্যার পানি ঢুকে পলি মাটিতে সাম্বারসিয়াল নলকূপে পানি গোলা ও গন্ধ হয়ে যায় জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী মেকানিক এসে বিলিচিং পাউডার দিয়ে জীবাণু মুক্ত করে দিয়েছে।
দীঘিনালা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী কর্মকর্তা মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, মেরুং, বোয়ালখালী ও কবাখালী, দীঘিনালা ও বাবুছড়া ইউনিয়নের মোট নলকূপ ৫১৫টি ও রিংওয়েল ৯৫টি নলকূপ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আমাদের মেকানিক দিয়ে এসব ক্ষতিগ্রস্ত নলকূপগুলো দ্রুত বিলিচিং পাউডার দিয়ে জীবাণু মুক্তকরণ কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে।
টিএইচ