নাইক্ষ্যংছড়ি-রামু পাহাড়ি সীমান্ত পথে মিয়ানমার থেকে অবৈধভাবে গরু আসা কোনো ভাবেই থামছে না।
আর এদিকে মাদক ও চোরাচালানের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি বাস্তবায়নের লক্ষে গত সোমবার দুপুর থেকে রাত পর্যন্ত নাইক্ষ্যংছড়ি ১১, বিজিবি, পুলিশ এবং আনসার বাহিনীর সমন্বয়ে কক্সবাজার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে টাস্কফোর্স অভিযান পরিচালনা করে রামু উপজেলার কচ্ছপিয় ইউনিয়ন ও নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউনিয়নের বিভিন্ন পয়েন্টে থেকে ৯৫টি চোরাই গরু আটক করা হয়।
মঙ্গলবার (২ মে) বিজিবির এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে নিশ্চিত করে জানাযায়, কক্সবাজারের রামু উপজেলার কচ্ছপিয়া ইউনিয়নের হাজিরপাড়া, মৌলভীকাটা, বালুবাসা, ছোট জামছড়ি এবং বড় জামছড়ি এলাকা থেকে ৮০টি এবং নাইক্ষ্যংছড়ি ১১ বিজিবির অধিনস্থ চাকঢালা বিওপি কতৃক অভিযান চালিয়ে ১৫টি গরু আটক করতে সক্ষম হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানাযায়, মিয়ানমার সীমান্তের চোরাই পথে অবৈধ গরু আটক করতে কক্সবাজার জেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন, আনসার, কাস্টমস এবং স্থানীয় সাংবাদিকদের প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় অভিযানটি সফল হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
নাইক্ষ্যংছড়ি জোনের অধিনায়ক ১১, বিজিবি জোন কমান্ডার লে. কর্ণেল মো. রেজাউল করিম জানান, এসব গরু বিভিন্ন সময় নাইক্ষ্যংছড়ি পাহাড়ি সীমান্ত দিয়ে মায়ানমার থেকে অবৈধভাবে বাংলাদেশে আনা হয়েছিল।
বিজিবি নিয়মিত অভিযান পরিচালনার মাধ্যমে অত্র এলাকায় চোরাচালান দমনে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। ভবিষ্যতেও এ ধরনের অভিযানের ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকবে বলে তিনি জানান।’
টিএইচ