নওগাঁর নিয়ামতপুরে সার ও বীজ মনিটরিং কমিটির জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়। মঙ্গলবার (২ মে) সকালে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের আয়োজনে উপজেলা পরিষদের হলরুমে অনুষ্ঠিত মনিটরিং কমিটির সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আলহাজ আইয়ুব হোসাইন মণ্ডল।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইমতিয়াজ মোরশেদের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নাদিরা বেগম, অফিসার ইনচার্জ আসাদুজ্জামান আসাদ, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কামরুল হাসান, মেসার্স রেজাউল হাসানের স্বত্বাধিকারী সার ও বীজ ডিলার রেজাউল হাসান রানা, বীর মুক্তিযোদ্ধা বিমল চন্দ্র প্রামাণিক। অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা প্রকৌশলী জাহিদুল ইসলাম, নিয়ামতপুর সদর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আলহাজ বজলুর রহমান নঈম, উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা সফিউল হক।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলার সব বিসিআইসি ডিলাররা। সভায় জানানো হয়, ইউরিয়া সার প্রতি বস্তা ১ হাজার ৩৫০ টাকা ও খুচরা ২৭ টাকা কেজি দরে বিক্রি করতে হবে।
এ ছাড়া টিএসপি প্রতি বস্তা ১ হাজার ৩৫০ টাকা ও খুচরা ২৭ টাকা কেজি দরে, পটাশ প্রতি বস্তা ১ হাজার টাকা ও খুচরা ২০ টাকা কেজি দরে এবং ডিএপি প্রতি বস্তা ১০৫০ টাকা ও খুচরা ২১ টাকা কেজি দরে ডিলারদের বিক্রি করতে হবে।
প্রধান অতিথি আলহাজ আইয়ুব হোসাইন মণ্ডল তার বক্তব্যে বলেন, আপনারা যারা সার ব্যবসায়ী, কোনো কৃষককের কাছ থেকে বেশি দাম নেবেন না। যদি বেশি দাম নেন তা হলে ছাড় পাবেন না। বেশি দামে সার বিক্রয় করে সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট করতে দেয়া হবে না।
উপজেলা কৃষি অফিসার কামরুল হাসান বলেন, উপজেলায় বিসিআইসি ও বিএডিসি ডিলার আছেন ১১ জন করে মোট ১৯ জন। প্রতিটি সারের দোকানের সামনে সরকার নির্ধারিত মূল্য লিখে টাঙাতে হবে।
টিএইচ