ন্যায় ও ইনসাফভিত্তিক আগামীর নতুন বাংলাদেশ গঠনে সাংবাদিক সমাজকে পাশে থাকার আহ্বান জানিয়ে যশোর শহর সাংগঠনিক জেলা আমির অধ্যাপক গোলাম রসুল বলেছেন, নেতাদের হত্যা করে জামায়াতে ইসলামীর রাজনীতি বন্ধ করা যায়নি। আওয়ামী লীগের শাসনামলে প্রায় সাড়ে ৫০০ নেতাকর্মীকে ক্রসফায়ারে হত্যা করা হয়েছে।
আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর রায় ঘোষণার দিন ১২৭ জনকে হত্যা করেছিল স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা সরকার। হত্যা-গুম-ফাঁসি দিয়ে জামায়াতকে স্তব্ধ করা যায়নি বরং জামায়াতের নতুন নেতৃত্ব তৈরি হয়েছে।
বুধবার (২৬ আগস্ট) দুপুরে যশোরে কর্মরত স্থানীয় এবং জাতীয় বিভিন্ন দৈনিক এবং টেলিভিশন চ্যানেলের সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন তিনি। শহরের একটি অভিজাত রেস্টুরেন্টে পেশাজীবী থানার উদ্যোগে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন খন্দকার রশীদুজ্জামান রতন। বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা সেক্রেটারি অধ্যাপক গোলাম কুদ্দুস ও প্রেস ক্লাব যশোরের সভাপতি জাহিদ হাসান টুকুন।
অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জেলা প্রচার সেক্রেটারি অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন বিশ্বাস, বিশিষ্ট লেখক, গবেষক ও এক্টিভিস্ট বেনজীন খান, প্রেস ক্লাব যশোরের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আহসান কবীর, দৈনিক লোকসমাজের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক আনোয়ারুল কবীর নান্টু, সাংবাদিক ইউনিয়ন যশোরের সভাপতি আকরামুজ্জামান, সাবেক সভাপতি এম আইউব, সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম সজল প্রমুখ।
মতবিনিময় সভা সঞ্চালনা করেন পেশাজীবী থানার সেক্রেটারি আবু ফয়সাল। উপস্থিত ছিলেন অফিস সেক্রেটারি গাউসুল আযম ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক হাফেজ মাইনুল ইসলাম।
সাংবাদিকদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, সাংবাদিক ইউনিয়ন যশোরের সাবেক সভাপতি নূর ইসলাম, সাবেক সভাপতি শহিদ জয়, প্রেস ক্লাব যশোরের দপ্তর সম্পাদক কাজী আশরাফুল আজাদ, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক দেওয়ান মোর্শেদ আলম, সিনিয়র সাংবাদিক রাজেক জাহাঙ্গীর, এম এ রহমান, সাইফুর রহমান সাইফ, শিকদার খালিদ, বিএম আসাদ, মিজানুর রহমান মুন, জুয়েল মৃধাসহ অন্যরা।
টিএইচ