কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর, কুলিয়ারচর, নিকলীসহ ১৩ উপজেলায় গত কয়েকদিন ধরে ভিপিডিপি, আরইবির অতিরিক্ত লোডশেডিং ও অতীব তাপমাত্রায় নাকাল হাওরবাসী। বিদ্যুৎ লোডশেডিং অতিরিক্ত মাত্রায় হওয়ার কারণে রাত ও দিনে অন্তত পক্ষে ১০-১২ ঘণ্টা বিদ্যুৎ লোডশেডিং হচ্ছে বলে গ্রাহকদের অভিযোগ।
একই ভাবে অতিরিক্ত তাপমাত্রার কারণে কৃষকদের ধানী জমিগুলো পুড়ে যাচ্ছে। নিকলী হাওরে বিআর ২৮ ও বিআর ২৯ পাকা ধান ১০০ ভাগের মধ্যে ২৫ ভাগ ধান কৃষক কেটে দিচ্ছে বলে কৃষি অফিস সূত্রে জানাগেছে।
একইভাবে বিদ্যুতের লোডশেডিং রাতের বেলায় ঘন ঘন বিদ্যুৎ আসা যাওয়ার কারণে সাধারণ মানুষ বিভিন্ন রোগে আকান্ত হচ্ছে। বিশেষ করে শিশু ও বৃদ্ধরা গরমজনিত জ্বর-সর্দি ও কাশিতে আক্রান্ত হচ্ছে বেশি। নিকলী উপজেলা স্বাস্থ্য ও প. কর্মকর্তা ডা. সজীব ঘোষ জানান, অতিরিক্ত গরমে হাওরের মানুষ বিভিন্ন রোগে আকান্ত হতে পারে বলে উল্লেখ করেন।
টিএইচ