সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৪
ঢাকা সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১
The Daily Post

‘সব ধরনের ক্যান্সার প্রতিরোধে সচেতনতার বিকল্প নেই’

দিনাজপুর প্রতিনিধি

‘সব ধরনের ক্যান্সার প্রতিরোধে সচেতনতার বিকল্প নেই’

বাংলাদেশ স্তন ক্যান্সার সচেতনতা ফোরাম মাসব্যাপী টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া ‘স্তন ক্যান্সার চাই দ্রুত নির্ণয় পরিপূর্ণ চিকিৎসাৎ সমাপনী দিনে গোলাপি সড়কে শোভাযাত্রা, দিনাজপুরে সচেতনতা সভা ও সংবাদ সম্মেলনের মধ্য দিয়ে সম্পন্ন করা হয়। 

দিনাজপুর খুরশীদ জাহান হক ইনস্টিটিউট অব ক্যান্সার রিসার্চ অ্যান্ড হাসপাতালের আয়োজনে গতকাল ইনস্টিটিউটের মাঠ প্রাঙ্গণে এক আলোচনার সভার আয়োজন করে। দিনাজপুর জিয়া হার্ট ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক এ কে এম আজাদের সভাপতিত্ব ও খুরশীদ জাহান হক ইনস্টিটিউট অব রিসার্চ হাসপাতালের সাধারণ সম্পাদক মো. আনোয়ারুল কবিরের সঞ্চালনে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ স্তন ক্যান্সার সচেতনতা ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান সমন্বয়কারী দেশের প্রখ্যাত স্তন ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ গণস্বাস্থ্য সমাজভিত্তিক ক্যান্সার হাসপাতাল ও গবেষণা কেন্দ্রের প্রধান সমন্বয়কারী ও প্রধান (প্রিভেন্টিভ অনকোলজি বিভাগ) অধ্যাপক ডা. মো. হাবিবুল্লাহ তালুকদার রাসকিন। 

বক্তব্য রাখেন সাবেক অধ্যক্ষ আব্দুল জব্বার।

উপস্থিত ছিলেন দিনাজপুর ড্যাবের সাধারণ সম্পাদক ডা. মো. জিয়াউল হক, জিয়া হার্ট ফাউন্ডেশনের যুগ্ম সম্পাদক মো. আবু তাহের আবু, লিয়াজো অফিসার মো. গোলাম রসুল রকেট, দিনাজপুর খুরশিদ জাহান হক ইনস্টিটিউট অব ক্যান্সার রিসার্চ অ্যান্ড হাসপাতালের যুগ্ম সম্পাদক মো. রাহবার কবির পিয়াল, সদস্য মো. আখতারুজ্জামান, মো. শাহিদুর ইসলাম খান (শাহীন খান), কোষাধ্যক্ষ আবু সাঈদ, মোজাম্মেল হক কিডনি ডিজিজেস হাসপাতাল দিনাজপুরের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নুর আলম হক খোকন, কোষাধ্যক্ষ আবু সাঈদ মজুমদার ও ভ্রমণকারী সিসিপিইআর সমন্বয়কারী মোসারাত জাহান সৌরভ, কমিউনিটি অনকোলজি সেন্টার ট্রাস্ট-সমন্বয়কারী সিইও ইকবাল মাহমুদ, কমিউনিটি অনকোলজি ফাউন্ডেশন অব বাংলাদেশের সাধারণ সম্পাদক মাহবুব শওকত প্রমুখ।

প্রচারণা শেষ দিনে অধ্যাপক ডা. মো. হাবিবুল্লাহ তালুকদার রাসকিন বলেন, স্তন ক্যান্সারসহ সব ধরনের ক্যান্সার প্রতিরোধে সচেতনতার কোনো বিকল্প নেই। তিনি প্রত্যেকটি সরকারি মেডিকেল কলেজ, হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে একটি করে ক্যান্সার প্রতিরোধ সেন্টার স্থাপনের দাবি জানান। তিনি নারীদের বুকের দুধ থেকে শিশুদের বঞ্চিত না করা, প্রত্যেককে পরিশ্রমী হওয়া এবং সব ধরনের মাংস স্বল্প খাওয়া এবং অতিরিক্ত শাক-সবজি খাওয়ার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।

টিএইচ