যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল মজিদ বলেছেন, যশোরের শিক্ষা ও সংস্কৃতির ইতিহাস অতি প্রাচীন। আপনাদের দীর্ঘদিনের আন্দোলন ও চাওয়া-পাওয়ার ফসল হলো এ প্রাণের বিদ্যাপীঠ। বৃহত্তর যশোর জেলার সন্তান হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রায় আমি আপনাদের পাশে চাই।
মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) যবিপ্রবির প্রশাসনিক ভবনের সম্মেলন কক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল মজিদ সাংবাদিকদের প্রতি এ আহ্বান জানান।
যবিপ্রবির আগামী দিনের সম্ভাবনার কথা তুলে ধরে অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল মজিদ বলেন, ‘বৃহত্তর যশোর হচ্ছে কৃষি প্রধান ও মৎস্য প্রধান অঞ্চল। মৎস্যখাতের উন্নয়নে ইতোমধ্যে যবিপ্রবিতে একটি আধুনিক হ্যাচারি রয়েছে, যেখান থেকে মাছের পোনা উৎপাদন করা হয়, যার মাধ্যমে এ অঞ্চলের মৎস্যচাষিরা উপকৃত হচ্ছে।
তবে কৃষিখাতের উন্নয়নে এ বিশ্ববিদ্যালয়ে অ্যাগ্রো টেকনোলজি, অ্যাগ্রো বায়ো-টেকনোলজি, ন্যানো-টেকনোলজি বিভাগ খোলার পরিকল্পনা রয়েছে। যা যশোরের কৃষি উন্নয়নে অভূতপূর্ব ভূমিকা রাখবে বলে আমি বিশ্বাস করি।
মতবিনিময় সভায় যবিপ্রবির ডিন অধ্যাপক ড. এইচ এম জাকির হোসেন, অধ্যাপক ড. মো. সিরাজুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. শিরিন নিগার, অধ্যাপক ড. মো. জাফিরুল ইসলাম, ড. মো. মনিবুর রহমান, ড. মো. কোরবান আলী, ড. মোহাম্মদ কামাল হোসেন, অধ্যাপক ড. মো. জিয়াউল আমিন, রেজিস্ট্রার (চলতি দায়িত্ব) মোহাম্মদ এমদাদুল হকসহ বিভিন্ন প্রিন্ট, ইলেক্ট্রনিক ও অনলাইন গণমাধ্যমে কর্মরত সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।
টিএইচ