তিন ইসলামী ব্যাংকের ঋণ কেলেঙ্কারির ঘটনা অনুসন্ধানের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। আগামী চার মাসের মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক, বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ), পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) বিষয়টি খতিয়ে দেখে রিপোর্ট দাখিল করতে বলা হয়েছে।
রোববার (৪ ডিসেম্বর) বিচারপতি নজরুল ইসলাম তালুকদারের হাইকোর্ট বেঞ্চ স্বপ্রনোদিত হয়ে এ আদেশ দেন।
একইসঙ্গে ইসলামী ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক এবং ফাস্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের কাছেও রিপোর্ট চাও হয়েছে। এই ঋণ কেলেঙ্কারির সঙ্গে জড়িত তিন ব্যাংকের কর্মকর্তাদেরও তালিকা চেয়েছেন উচ্চ আদালত।
এছাড়া, ৩০ হাজার কোটি টাকা ঋণের বিষয়ে ব্যাখ্যাও চাওয়া হয়েছে এস আলম গ্রুপের কাছে।
এর আগে, ইসলামী ব্যাংক থেকে এস আলম গ্রুপের ত্রিশ হাজার কোটি টাকা ঋণের বিষয়টি গত ৩০ নভেম্বর এক আইনজীবী হাইকোর্টের নজরে আনেন। সে সময় রিট আকারে বিষয়টি নিয়ে আসতে বললেন হাইকোর্ট।
এ সময়, ইসলামী ব্যাংক থেকে নভেম্বরের প্রথম ১৭ দিনে ২৪৬০ কোটি টাকা তুলে নেয়া সংক্রান্ত গণমাধ্যমের সংবাদটি হাইকোর্টের নজরে আনা হয়। এ বিষয়ে গভীরভাবে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংককে সম্প্রতি চিঠি দেন ঐ আইনজীবী।
ইএফ