রবিবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২৪
ঢাকা রবিবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১
The Daily Post
বিপিএল ২০২৩ 

উইকেট শিকারে শীর্ষে মাশরাফি-আল আমিন

নিজস্ব প্রতিবেদক

উইকেট শিকারে শীর্ষে মাশরাফি-আল আমিন

মাশরাফি বিন মর্তুজার নেতৃত্বে সিলেট স্ট্রাইকার্স ঢাকায় হওয়া প্রথমপর্বে ৪ খেলার সবকটিতেই জিতেছে। ফলে বিপিএলের প্রথম পর্বে এখন পয়েন্ট টেবিলে সবার ওপরে মাশরাফির দল। শুধু দল হিসেবেই নয়, ব্যাটিং-বোলিংয়েও সিলেটের ক্রিকেটাররা দেখিয়েছেন অসাধারণ নৈপুণ্য। রান তোলা ও উইকেট শিকারে একচেটিয়া প্রাধান্য সিলেটের পারফরমারদের।

রান সংগ্রহে সবার ওপরে সিলেটের টপ অর্ডার তৌহিদ হৃদয় (৪ ম্যাচে তিন ইনিংসে ১৯৫)। দ্বিতীয় সর্বাধিক রান সংগ্রহকারীও সিলেটের, নাজমুল হোসেন শান্ত (১৬৭)। রান তোলায় শীর্ষ পাঁচে জায়গা না পেলেও ৬ নম্বরে আছেন সিলেটের আরেক তরুণ ব্যাটার জাকির হাসান (১০০)। জাকিরের ওপরে আছেন খুলনা টাইগার্সের আজম খান (১২৭ রান), রংপুর রাইডার্সের রনি তালুকদার (১০৭) ও চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের উসমান খান (১০৫)।

৮ মাস প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটের বাইরে থাকা মাশরাফি বিন মর্তুজা এখন বোলারদের মধ্যে যৌথভাবে উইকেটশিকারে শীর্ষে। ঢাকায় হওয়া ৪ ম্যাচে ৭ উইকেট দখল করেছেন মাশরাফি। তার সমান উইকেট ঢাকা ডোমিনেটরস পেসার আল আমিন হোসেনের। ৪ ম্যাচে ১৫ ওভার বোলিং করে ১১২ রানের বিনিময়ে ৭ উইকেট দখল করেছেন মাশরাফি। তার সেরা বোলিং ফিগার, ৩/৪৮।

অন্যদিকে ঢাকা ডোমিনেটর্সের পেসার আল আমিন হোসেনও ৭ উইকেট পেয়ে উইকেট শিকারে যৌথভাবে শীর্ষে। তবে আল আমিন ৭ উইকেট পেয়েছেন ২ ম্যাচ খেলেই। সেরা বোলিং ফিগার ৪/২৮। উইকেট শিকারে সিলেটের আরও দুজন বোলার আছেন ওপরের দিকে। দুজনই পেসার। প্রথমজন মোহাম্মদ আমির। আর দ্বিতীয় জন রেজাউর রহমান রাজা।

এক সময় পাকিস্তান ফাস্টবোলিংয়ের প্রধান স্ট্রাইকবোলার আমির আর উঠতি পেস বোলার রেজাউর রহমান রাজা দুজনই ৬টি করে উইকেট পেয়ে যৌথভাবে দ্বিতীয় স্থানে। তাদের পরে আছেন রংপুর রাইডার্সের জিম্বাবুয়ান অফস্পিনার সিকান্দার রাজা, সিলেটের পাকিস্তানি বাঁহাতি স্পিনার ইমাদ ওয়াসিম ও লঙ্কান পেসার থিসারা পেরেরা (প্রত্যেকে ৪ টি করে উইকেট)। এছাড়া ঢাকা ডোমিনেটর্সের বাঁহাতি স্পিনার আরাফাত সানি, ফরচুন বরিশালের চতুরঙ্গ ডি সিলভা, রংপুর রাইডার্সের পেসার হাসান মাহমুদ, কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের স্পিনার খুশদিল শাহ ও রংপুর রাইডার্সের পেসার রবিউল হক ৩টি করে উইকেটের পতন ঘটিয়েছেন।

টিএইচ